নিউজবাংলা:১০জুলাই, রবিবার:
মজিবর রহমান শেখ, রানীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃ
সরকারি কলেজবিহীন উপজেলায় ১টি করে কলেজ জাতীয়করণে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক গঠিত একটি কমিটি ৩২৫টি কলেজ জাতীয়করণের লক্ষ্য নির্ধারণ করে।
প্রধানমন্ত্রীর চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয় জুন মাসে। চারটি বাদ পড়ে প্রথমেই ।
এরপর নানা অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আবারো যাচাইবাছাই হয়। যাচাইবাছাইয়ের পর গত বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ১৯৯টি কলেজের দুইটি পৃথক তালিকা কঠোর গোপণীয়তায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ১৯৯ কলেজ জাতীয়করণের অনুমোদন/সদয় অনুশাসন দিয়েছেন। বাদবাকীগুলো নিয়ে কাজ চলছে।
ইতি মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে ‘ঠাকুরগাঁও বালিয়াডাংগী সমির উদ্দিন স্মৃতি মহাবিদ্যালয়, রাণীশংকৈল মহিলা ডিগ্রী কলেজ ও মোসলেম উদ্দিন মহাবিদ্যালয় (সহশিক্ষা)’
সরকারের সিদ্ধান্ত হলো প্রত্যেক উপজেলায় একটি কলেজ ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারি করা। তারই আলোকে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করা হচ্ছে।
এদিকে তৎকালীন (এমপি)আলী আকবর ও মিজানুর রহমানের নিজ হাতের গড়া উপজেলার পুরোনো এবং বৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রানীশংকৈল ডিগ্রী কলেজটি তালিকায় না থাকায় সাধারণ শিক্ষকরা নিজ প্রতিষ্ঠানটিতে (রানীশংকৈল ডিগ্রী কলেজ) জড়ো হতে থাকে এবং এক পর্যায়ে কাঁদতে থাকে!এসময় শোকের ছায়া নেমে আসে রানীশংকৈল বাসীর প্রানের কলেজটিতে!প্রিয় কলেজটির কি অপরাধ? এসময় তারা কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না যা সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়।
প্রায় ৫ একর ২শতাংশ জমিতে এবং পৌর শহরের মাঝখানে অবস্থিত,জনবল কাঠামো সহ সব দিক হতে যোগ্য বলে রানীশংকৈল বাসী তথা অত্র কলেজের শিক্ষককর্মচারীরা,গভর্নিং বডির সকল সদস্য মনে করলেও বাস্তবতা ভীন্ন !
রানীশংকৈলবাসী এ উপজেলায় যথাপোযোগী সঠিকভাবে পূনঃতদন্ত পূর্বক যোগ্যতাসম্পন্ন সচ্ছ একটি কলেজের জাতীয় করন দেখতে চায়। রানীশংকৈল বাসী যথাযথ কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি
নিউজবাংলা/ একে
Comments
comments