নিউজবাংলা: ১৭ জুলাই, শুক্রবার :

ঢাকা: অনেক দিন ধরে, নাসা প্লুটোর বিভিন্ন গোপনীয়তা সকলের সম্মুখে আনার জন্য চেষ্টা করছেন। অবশেষে তারা এই বামন গ্রহ সম্পর্কে কিছু অকল্পনীয় ঘটনা আবিষ্কৃত করেছেন। তাদের গবেষণার ফলাফলে প্রাপ্ত তথ্য থেকে সেরা তথ্যগুলো আপনাদের জন্য এখানে তুলে ধরা হল-

 

১. প্লুটোর চাঁদে একটি অন্ধকার মেরু রয়েছে, যার নাম শ্যারন।

২. কিন্তু, এই অন্ধকার মেরুর রং আসলেই লাল।

৩. নিউ হরিজন বা নতুন দিগন্তের সকল তথ্য ডাউনলোড করার জন্য ১৬ মাস সময় লাগবে।

৪. প্লুটোর সারফেসে হার্টের আকৃতির অঞ্চল রয়েছে। যা প্রায় ১০০০ মাইল বিস্তৃত।

৫. এই অঞ্চলটি অর্ধ ভাগে বিভক্ত করা রয়েছে। একটি মসৃণ ও বরফপূর্ণ এবং অন্যটি গর্ত দিয়ে পূর্ণ।

৬. Tholin নামক একটি যৌগের উপস্থিতি, প্লুটোর চেহারা লালচে খয়েরি করে তোলে।

৭. শ্যারন ছাড়াও প্লুটোর আরও চারটি চাঁদ রয়েছে। সেই চারটি চাঁদের নাম হল- স্টিক্স, নিক্স, কারবারো এবং হাইড্রা।

৮. শ্যারন বাকি ৪টি চাঁদের তুলনায় বড়।

৯. অনেকগুলো চাঁদ থাকার কারণে মাঝে মাঝে প্লুটোকে বামন গ্রহও বলা হয়।

১০. প্লুটোর বেশ মজার বায়ুমণ্ডল রয়েছে। প্লুটোর বায়ুমন্ডলে CH4 এবং কো ট্রেসের সঙ্গে , প্রায় ৯৮ শতাংশ N2 রয়েছে।

১১. সূর্যের চারপাশ প্রদক্ষিণ করতে প্লুটোর ২৪৮ বছর সময় লাগে।

১২. প্লুটো থেকে পৃথিবীতে আসতে মাত্র ৪.৫ ঘণ্টা সময় লাগে।

১৩. প্রথমে প্লুটোর রং কপার রঙের বলে মনে করা হত।

১৪. ১৯৩৯ সালে প্রথম এই বামন গ্রহের সন্ধান পাওয়া যায়। ক্লাইড থমবাগ এই গ্রহ আবিষ্কার করেন। কিন্তু, এরও ১৫ বছর পূর্বে এর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানা যায়।

১৫. প্লুটোকে বামন গ্রহ হিসেবে ২০০৬ সালে নাম দেয়া হয়।সূত্র: ইন্ডিয়া টাইম্‌স।

সম্পাদনা: আরজু

 

 

নিউজবাংলা/একে