নিউজবাংলা: ২৯আগষ্ট, শনিবার:

এম এ আই সজিব, হবিগঞ্জ প্রতিনিধি:

জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার আউশকান্দির বেতারপুর গ্রামের জামাল মিয়ার ছেলে সি.এ.জি ড্রাইভার রুমন মিয়ার সাথে সংঙ্করসেনা গ্রামের তৌলদ মিয়ার মেয়ে সুলতানা আক্তার এর প্রেম চলছিল প্রায় ২ বছর ধরে।

২ পরিবারর জানত তাদের এই প্রেমের কথা।

নিহতের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার রাত ১০ টার দিকে সুলতানার ফোন পেয়ে রুমন সুলতানার বাড়ি যায়। কিন্তু কে জানত এই যাওয়াই তার শেষ যাওয়া। গোপলার বাজার পুলিশ ফাড়ি ইনচার্জ জানান, স্থানীয় ১১ নং ইউপির চেয়ারম্যান গোলাপ মিয়া সকালে তাদেরকে খবর দিলে ফাড়ি ইনচার্জ এস আই আরিফুল ইসলাম সকাল ১১.৩০ মিনিটে ঘটনার স্থলে গিয়ে রুমনের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান সুলতানার বাড়ির পেছনে পুকুর পাড়ের একটি আম গাছের সাথে। পরে তিনি লাশটির সুরতহাল করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে মর্গে প্রেরণ করে। ময়না তদন্ত শেষে লাশটি পরিবারের জিম্মায় হস্তান্তও করা হয়।

নিহত রুমনের মা জানান যে, আমার পুলারে সুলতানা ও পরিবারের লোকজন মিলে হত্যা করেছে। বর্তমানে রুমনের লাশ দাপনের কাজ চলছিল এসময় ঐ এলাকার যেন বাতাশও যেন কান্নায় ভারি হয়েগেছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি তবে রুমনের মা জাহানারা বেগম বলেন যে আমার ছেলের হত্যাকারীদের আমি ছারতাম না।

এব্যাপারে এস আই আরিফ জানান আমরা এখনো কোনো অভিযোগ পাই নি। অভিযোগ পেলে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।

নিউজবাংলা/একে