ঢাকা: সামনে এল দাদরি কাণ্ডের ফরেনসিক রিপোর্ট। জানা গিয়েছে, মৃত মোহাম্মদ আখলাক ও তার পরিবারের লোকেরা বাড়িতে গোমাংস নয় পাঠার মাংস সংরক্ষণ করে রেখেছিল।
এর পরেই নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে, তাহলে কী আখলাকের খুন একটা ষড়যন্ত্র? ইতিমধ্যেই উত্তর প্রদেশ সরকার কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে রিপোর্ট পাঠিয়েছে। ওই রিপোর্টে গোমাংসের কোনও উল্লেখ নেই।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে উত্তর প্রদেশ পুলিশ ফরেনসিক পরীক্ষায় পাঠায় আখলাকের বাড়িতে জমানো মাংস। এদিকে গত কয়েকদিন কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে আলোড়ন ফেলেছে দাদরির ঘটনা।
উল্লেখ্য, গোমাংস খাওয়ার অভিযোগে বছর ৫০-এর এক ব্যাক্তিকে পিটিয়ে মারে একদল মানুষ৷ জানা যায়, বাড়িতে গোমাংস সংরক্ষণ করে রেখেছিলেন বলে মহম্মদ আখলাক নামের ওই ব্যাক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে৷
গোমাংস খাওয়ার ‘অপরাধে’ সোমবার রাতে মহম্মদ আখলাক ও তার ছেলেকে বাড়ি থেকে টেনে হিঁচড়ে বার করে এনে অমানবিক ভাবে পেটানো হয়৷ ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় আখলাকের৷ গুরুতর আহত অবস্থায় তার ছেলেকে হাসপাতালে ভরতি করা হয়৷